Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অর্জনসমূহ

উপজেলা প্রানিসম্পদ দপ্তর, কালীগঞ্জ, গাজীপুরের অর্জিত সাফল্য:

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                            

১। প্রানিসম্পদ সেবাঃ প্রানিসম্পদ সেবা গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার জন্য বিভিন্ন ভেটেরিনারি মোবাইল ক্যাম্পেইন ,টীকা, চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান কার্যক্রম চলমান।
২।গবাদিপশুর ও হাঁস-মুরগীর চিকিৎসা প্রদান ও রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধঃ ক)চিকিৎসা কার্যক্রমে আধুনিকায়ন ।
খ)গবাদিপশুর রিন্ডারপেস্ট রোগমুক্তকরণ ।
গ)এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা,এনথ্রাক্স ,বাদলা,গলাফুলা,এফ.এম.ডি ও পি.পি.আর রোগ নিয়ন্ত্রণ
            ঘ)জুনোটিক Emerging & Re-emerging রোগ নিয়ন্ত্রণ ।
৩। গবাদী প্রানির জাত উন্নয়নঃ প্রতিটি ইউনিয়নে কৃত্রিম প্রজনন টেকনিশিয়ান নিয়োগের ফলে উন্নত জাতের গাভীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
৪। প্রানির স্বাস্থ্য উন্নয়নঃ প্রানির স্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রায় প্রতিটি খামারে উন্নত জাতের ঘাস চাষের জন্য বিশেষ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
৫। প্রযুক্তি উদ্ভাবনঃ প্রানিসম্পদ সম্পর্কীত বিভিন্ন প্রযুক্তি, কলাকৌশল, প্রশিক্ষন ও দেশীয় ভেড়ার জাত উন্নয়নের জন্য এন.এ.টি পি-২ এবং ভেড়া পালন বিষয়ক দুইটি প্রকল্প চলমান।
৬। পোল্ট্রি শিল্পঃ বার্ডফ্লুসহ অন্যান্য রাগ নিয়ন্ত্রনের ফলে অত্র উপজেলায় এই শিল্পে ব্যাপক সফলতা এসেছে।
            প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
৭।ডেইরি শিল্পঃ দেশকে দুধে স্বয়ংসম্পৃূর্ন করার লক্ষ্যে ৫% হারে সহজ সুদে লোন প্রদান এবং মাঠ পর্যায়ে কৃত্রিম প্রজনন সেবা জোরদার করার ফলে এই শিল্পের প্রসার লক্ষনীয়।
৮। উৎপাদনঃ দুধ- উৎপাদিত দুধ অত্র উপজেলার চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছে।মাংস- উৎপাদিত মাংস অত্র উপজেলার চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছে।ডিম- নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে প্রতি বৎসর প্রায় ২০ কোটি ডিম উপজেলার বাহিরে সরবরাহ দেওয়া হয়।
৯। দারিদ্র বিমোচন ও কর্মসংস্থন সৃষ্টিঃ বেকার ,দুস্থ্য, ভ’মিহীন ও প্রান্তিক যুবক, মহিলাদের প্রানিসম্প্দ সম্পর্কিত প্রশিক্ষন জোরদার করার ফলে আত্মকর্মসংস্থান বহু গুনে বৃদ্ধি পেয়েছে।
১০। নিরাপদ গো-মাংস উৎপাদনঃ নিরাপদ গোমাংস উৎপানে গবাদীপ্রানি হৃষ্ট-পুষ্ট করনকারী খামারীদের প্রশিক্ষন ও পরামর্শ প্রদান অব্যহত আছে।
১১। নিরাপদ ব্রয়লার মাংস উৎপাদনঃ এণ্টিবায়োটিকের প্রভাব মুক্ত ভাবে ব্রয়লার মাংস উৎপাদনের জন্য অত্র উপজেলার গৃহীত কার্যক্রম দেশব্যাপী বিভাগীয় মডেল হিসাবে বিবেচিত হয় ।
১২।রাজস্ব আয়ঃ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধী টীকা বিক্রয় ও খামার রেজিস্ট্রেশন বাবদ প্রায় ৩৫,০০,০০০/-(পয়ঁত্রিশ লক্ষ) টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে।
১৩। প্রানি খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে কার্যক্রমঃ বিভিন্ন খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে নিবির নজরদারি ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ফলে ভাল মানের খাদ্য উৎপাদন হচ্ছে।
১৪। হ্যাচারি ও ফিড মিলঃ ভাল মানের মুরগীর বাচ্চা ও খাদ্য সরবরাহের জন্য অত্র উপজেলায় প্রায় ১২ টি প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে।
১৫। টেলি লাইভস্টক সার্ভিসঃ সর্বস্তরের খামারিরা টেলিফোনের মাধ্যমে প্রানিসম্পদ দপ্তর থেকে কাক্ষিত সেবা পাচ্ছে।
১৬। নিবিড় প্রানি সম্পদ সেবা দিবসঃ প্রতি সপ্তাহে একদিন। এই দিনে দপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারি সার্বক্ষণিক দপ্তরে উপস্থিত থেকে সেবা প্রদান করে থাকেন।
১৭। খামার স্থাপনঃ গরু, ছাগল, ভেড়া, হাঁস- মুরগী, দুম্বা, কোয়েল, কবুতর, খরগোশ, শুকর এর ফার্ম প্রায় দ্বিগুনেরও বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৮। বায়োগ্যাসঃ পরিবেশবান্ধব আবাসস্থল ও জ্বালানী সাশ্রয়ের জন্য খামারী পর্যায়ে বায়ো গ্যাস প্লান্ট তৈরীর হার সাফল্যজনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৯। আই. সি.টি উন্নয়নঃ বিভাগীয় বেশীর ভাগ তথ্যই অন- লাইনের মাধ্যমে আদান প্রদান অব্যহত আছে।
২১।প্রাণিসম্পদ আইনঃ প্রাণিসম্পদ বিষয়ক বিভিন্ন আইন ও বিধিমালা মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ ।
২২।এসডিজি অর্জনঃ এসডিজি অর্জনে প্রাণিসম্পদ এসডিজিও গোল এবং টার্গেট ম্যাপিং সম্পূর্ন করে এ্যাকশন প্লান গ্রহন করা হয়েছে ।
২৩।বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির মাধ্যমে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহন করা হয়েছে ।